কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য
১. একজন রোগীর মনঃস্তাত্বিক বিষয়গুলির প্রতি সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করে রোগীর সুস্থতাবিধানে মনোনিবেশ;
২. রোগীদের কল্যাণমূলক সেবা দানের জন্য সম্ভাব্য সকল প্রচেষ্টা চালানো
৩. ভর্তিকৃত রোগীদের ঔষধপত্র, যাতায়াত খরচ ও অন্যান্য সমস্যার সমাধানকল্পে সাহায্য করা
৪. রোগীর সাথে বন্ধুত্বসুলভ ‘সম্পর্ক’ স্থাপন (Rapport building) করে তার সামাজিক, পারিবারিক ও অর্থনৈতিক তথ্যাবলি সংগ্রহ করে রোগ নিরাময়ে রোগী ও চিকিৎসককে সহায়তা প্রদান;
৫. রোগীদের রোগ নিরাময় এবং চিকিৎসার বিষয়ে কাউন্সিলিং ও উদ্বুদ্ধকরণ;
৬. রোগী ও চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনে সেতু বন্ধন হিসেবে কাজ;
৭. অশিক্ষিত, অজ্ঞ রোগীদেরকে পরিবার পরিকল্পনা, মা ও শিশুস্বাস্থ্য পরিচর্যা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং সর্বোপরি সব ধরনের সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি;
৮. অশিক্ষিত ও দরিদ্র রোগীর মন থেকে রোগ সম্পর্কে কুসংস্কার, অহেতুক ভয়ভীতি দূর করে যথাসময়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণে মানসিকভাবে প্রস্তুত করে গড়ে তোলা;
৯. হাসপাতালে পরিত্যক্ত অসহায় শিশুদের সমাজসেবা অধিদফতরের আওতায় পরিচালিত বেবি হোমে (ছোটমণি নিবাস) ভর্তির সুযোগ করে দেওয়া
১০. সহায়সম্বলহীন ও অসচ্ছল রোগীদেরকে সমাজসেবা অধিদফতরের আওতায় পরিচালিত পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম, শহর সমাজসেবা কার্যক্রম, পল্লী মাতৃকেন্দ্র এবং সমাজসেবা অধিদফতর হতে নিবন্ধীকৃত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে অন্যান্য কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করে সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণের প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধা প্রদান;
১১. দেশের প্রবীণ নাগরিক (সিনিয়র সিটিজেন/প্রতিবন্ধী) চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসলে অগ্রাধিকারভিত্তিতে সে সকল রোগীদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদান;
১২. রোগীর পারিবারিক সমস্যা নিরসন, পারিবারিক বন্ধন দৃঢ়করণ, পরিবারের সাথে (পত্র, টেলিফোন) যোগাযোগ, যাতায়াত ব্যয় নির্বাহে সহায়তা দান ও গৃহ পরিদর্শন; |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস